Posts

Showing posts from April, 2025

বিশ্ব শান্তি মা কালী পুজো উপলক্ষে ভোগ বিতরণ করলেন নাগেশ সিং

Image
বৈশাখ অমাবস্যা ২৭ এপ্রিল অর্থাৎ আজ (রবিবার)। বৈশাখ মাধব মাস নামেও পরিচিত এবং বৈশাখ অমাবস্যা যা ভগবান বিষ্ণুর প্রিয় বৈশাখ মাসে পড়ে তার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এই অমাবস্যায় দানশীলতা এবং সৎকর্মের গুরুত্ব রয়েছে। এই দিনে সূর্যোদয়ের আগে পবিত্র নদীতে স্নান করে সূর্যকে জল অর্পণ করলে অজান্তে করা সমস্ত পাপ মুছে যায়। এর পাশাপাশি, পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য পিণ্ডদান, শ্রাদ্ধ ইত্যাদিও করা হয় এই দিন। বৈশাখ অমাবস্যা তিথি ২৭ এপ্রিল ভোর ৪ টে ৫০ মিনিটে শুরু হয়েছে এবং অমাবস্যা তিথি একই দিনে রাত ১ টা ০১ মিনিটে শেষ হবে। এই দিনে স্নান, ধ্যান, দান এবং পুণ্যকর্মের সুফল পাওয়া যায়। ভগবান বিষ্ণুর উপাসনা করলে এইদিন, মা লক্ষ্মীরও আশীর্বাদ লাভ হবে। বৈশাখ অমাবস্যার দিন সকালে গঙ্গাজল দিয়ে স্নান করুন। এর পর ভগবান বিষ্ণুর পুজো করুন। ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালান। বাড়িতে ভগবান বিষ্ণুর মূর্তিকে গঙ্গাজল দিয়ে স্নান করান। এরপর হলুদ চন্দন লেপন করুন। হলুদ ফুল এবং তুলসী পাতা নিবেদন করুন। পঞ্চমেব, পঞ্চামৃত ইত্যাদি নিবেদন করুন। ধূপ ও প্রদীপ দেখান। বিষ্ণু সহস্রনাম স্তোত্র বা বিষ্ণু চল্লিশা পাঠ করুন। ভগবান বিষ...

বৃহস্পতিবার মুতাওয়াল্লি অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়া একটি সাংবাদিক বৈঠক

Image
মুতাওয়াল্লি অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়া কর্তৃক ওয়াকফ আইন ২০২৫ প্রত্যাহার/বাতিল: ওয়াকফ বিলের মধ্যে রয়েছে (i) প্রক্রিয়াগত অনিয়ম (ii) সাংবিধানিক লঙ্ঘন (iii) অযৌক্তিকতা (ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিম সদস্যদের অন্তর্ভুক্তি) (iv) যুক্তিহীন এবং পূর্বধারণাপ্রসূত দৃষ্টিভঙ্গি। ওয়াকফ হল এমন একটি সম্পত্তির স্থায়ী উৎসর্গ, যা একজন ব্যক্তি ইসলামি আইন অনুযায়ী ধর্মীয়, পুণ্য বা দানস্বরূপ উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে থাকেন। এই উদ্দেশ্যগুলির মধ্যে রয়েছে: (i) মসজিদ, কবরস্থান ও অন্যান্য ধর্মীয় সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণ, (ii) শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা, (iii) দরিদ্র ও প্রয়োজনে আর্থিক সহায়তা প্রদান। ভারতে ওয়াকফ সৃষ্টি হতে পারে: (i) মৌখিক বা লিখিত দলিলের মাধ্যমে সম্পত্তি ঘোষণার মাধ্যমে, (ii) দীর্ঘকাল ধরে ধর্মীয় বা দাতব্য উদ্দেশ্যে জমি ব্যবহারের মাধ্যমে, (iii) উত্তরাধিকার শেষ হলে দান করে। ওয়াকফ সৃষ্টিকারীকে বলে “ওয়াকিফ”, এবং যিনি এটি পরিচালনা করেন তিনি হলেন “মুতাওয়াল্লি”। ওয়াকফ বাই ইউজার – নতুন ওয়াকফ আইন ২০২৫-এ অপসারণ: যদি কোনও স্পষ্ট উৎসর্গ না থেকেও কোনও সম্পত্তি মুসলিম সম্প্রদায়ের দ্বারা ...

বুধবার BNI এ ৪০০ ত্তম মিটিং সেলিব্রেশন হল কলকাতা এক পাঁচতারা হোটেল

Image
BNI হলো বিজনেস নেটওয়ার্কিং ইন্টারন্যাশনাল, যা একটি বিশ্বব্যাপী ব্যবসার জন্য রেফারেল নেটওয়ার্কিং সংস্থা। এটি ব্যবসার উন্নতির জন্য একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে। BNI-এর মূল লক্ষ্য: ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরি করা: BNI সদস্যদের মধ্যে নিয়মিত মিটিং ও নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলার সুযোগ সৃষ্টি হয়। রেফারেল তৈরি: সদস্যদের মধ্যে ব্যবসা প্রসারের জন্য একে অপরের সাথে রেফারেল শেয়ার করার একটি শক্তিশালী ব্যবস্থা রয়েছে। ব্যবসা বৃদ্ধি: ব্যবসার উন্নতির জন্য BNI একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি: ব্যবসার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করার সুযোগ এখানে। BNI এর মাধ্যমে কিভাবে ব্যবসা বৃদ্ধি করা যায়: নিয়মিত মিটিং ও নেটওয়ার্কিং: স্থানীয় চ্যাপ্টারগুলোতে নিয়মিত মিটিং ও নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলা হয়। রেফারেল প্রোগ্রাম: BNI এর রেফারেল প্রোগ্রামের মাধ্যমে ব্যবসা প্রসারের সুযোগ তৈরি হয়। সদস্যপদ লাভ: BNI-এর সদস্য হয়ে ব্যবসার উন্নতির জন্য একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্মে যোগ দিতে পারেন। বুধবার BNI এর ৪০০ ত্তম ম...

মঙ্গলবার পৌরপিতা রূপক গাঙ্গুলী উদ্যোগে সঙ্গীত শিল্পী স্বর্গীয় সত্য চৌধুরী মূর্তি উদমোচন হল

Image
মঙ্গলবার ১২১ নং ওয়ার্ডে পৌরপিতা শ্রী রূপক গাঙ্গুলী উদ্যোগে বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী স্বর্গীয় সত্য চৌধুরী আবক্ষ মূর্তি শুভ উদ্ভোধন হল বিধায়ক শ্রী দেবাশীষ কুমারের হাত দিয়ে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল বিশিষ্ট মানুষজনেরা। সত্য চৌধুরী ছিলেন কিংবদন্তি বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী, সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার। "পৃথিবী আমারে চায়,রেখো না বেঁধে আমায়" - গানটি গেয়ে তিনি খ্যাতির শিখরে পৌঁছে গিয়েছিলেন। শুধু গানই করেননি, অভিনয় করেছেন, করেছেন আকাশবাণীতে ঘোষকের কাজও।

সয়েতা আই ওয়েল ফেয়ার সোশ্যাইটি ও অনিতা চ্যারিটেবিল ফাউন্ডেশনে তত্বধানে গণ্য বিবাহ আসতে চলেছে

Image
গণ্য বিবাহ বা একসাথে একাধিক দম্পতির বিবাহ, একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে একত্রিত হওয়ার একটি উপায়, যেখানে একাধিক দম্পতি একই সময়ে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়। এটি সাধারণত একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়, যেখানে বিভিন্ন ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত থাকে। গণ্য বিবাহের প্রয়োজনীয়তা হল বিভিন্ন কারণের জন্য, যেমন- সামাজিক সম্পর্ক স্থাপন, আর্থিক সুবিধা, এবং একই সময়ে একাধিক মানুষের আনন্দ উপভোগ করা। সমাজে গণ্য বিবাহ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি সামাজিক স্থিতিশীলতা, পারিবারিক সম্পর্ক এবং শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এটি একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান যা মানুষের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক জীবনকে প্রভাবিত করে। বিবাহ সমাজে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি স্থাপন করে, যা পারিবারিক সম্পর্ককে মজবুত করে এবং সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সাহায্য করে। পারিবারিক সম্পর্ক: বিবাহিত ব্যক্তিরা একে অপরের প্রতি দায়িত্বশীল এবং সহানুভূতিশীল হওয়ার মাধ্যমে একটি শক্তিশালী পারিবারিক বন্ধন তৈরি করে. বিবাহিত বাবা-মায়ের তত্ত্বাবধানে শিশুরা নিরাপত্তা ও সুস্থ পরিবেশে বেড়ে ওঠে. শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য: বিবাহিত ব্যক্তিরা স...

২০নং ওয়ার্ডে পৌরমাতা শুভ্রা চক্রবর্তী উদ্যোগে আয়োজিত হল প্রবীণা বরণ

Image
শুভ নববর্ষ ১৪৩২। যাকে বলে বাংলীর পয়লা বৈশাখ। এই দিন টি কে কেন্দ্র করে বাংলীর মনে ভাসে আবেগ। দিন টি শুরু তেই উদযাপন হয়।ভালো মন্দ খাওয়া দাওয়া নতুন জামা কাপড় পড়া নিয়ে। তবে এবার পয়লা বৈশাখ কে একটু অন্য রকম ভাবে উদযাপন করলেন মহেশতলা পৌরসভা ২০নং ওয়ার্ডে পৌরমাতা শুভ্রা চক্রবর্তী। পাশে ছিল ওয়ার্ড সভাপতি তাপস চক্রবর্তী। তাঁদের উদ্যোগে এবার পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে আয়োজিত হল প্রবীণা বরণ। এই দিন এলাকার সমস্ত বৃদ্ধ মাতাদের সংবর্ধনা ও মিষ্টি মুখ করান ওয়ার্ডে পৌরমাতা শুভ্রা চক্রবর্তী নিজেই। এবং তাঁদের হাতে একটি করে গিফটও তুলে দেওয়া হয়। তাঁদের এই উদ্যোগ কে সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ভারতীয় দলিত সংঘ ও তিলজালা ইয়ুথ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনে উদ্যোগে বাচ্ছাদের আঁকা প্রতিযোগিতা

Image
যখন শব্দের অস্তিত্ব ছিল না, তখন থেকেই যোগাযোগের জন্য অঙ্কন একটি প্রাচীন কৌশল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মানচিত্র, ছবি, গ্রাফ, যোগাযোগের হাতিয়ার হিসেবে, উপায় খুঁজে বের করার জন্য এবং একে অপরের সাথে যোগাযোগ রাখার জন্য ব্যবহৃত হত। অঙ্কন কেবল প্রকাশের একটি মাধ্যম নয়, বরং লেখা, পড়া, চিন্তাভাবনা এবং সামগ্রিক সৃজনশীলতা বিকাশের একটি মাধ্যমও। এটি এমন একটি শিল্প যা জ্ঞানীয় দক্ষতা বিকাশের অন্যতম মৌলিক অংশ হতে পারে। কিন্তু আমাদের মধ্যে কতজন এই শিল্পকে সত্যিই গুরুত্ব সহকারে নেয়? দুঃখের বিষয় হল, আজকের বিশ্বে অঙ্কন কেবল শিল্পকলা ক্লাস বা জীববিজ্ঞান ক্লাসে অ্যানাটমি অঙ্কনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। বিশ্ব উন্নত হয়েছে এবং প্রযুক্তিও উন্নত হয়েছে এবং অঙ্কনের শিল্পের স্থান মাউস এবং স্পর্শ প্রযুক্তি দ্বারা প্রতিস্থাপিত হচ্ছে। অন্য যেকোনো শিল্প মাধ্যমের তুলনায় অঙ্কন একটি শিশুকে আরও ভালোভাবে উন্মুক্ত করে। আমরা যা বলি, করি বা কাজ করি, তা শিশুরা সবই গ্রহণ করে। কিন্তু, প্রতিটি শিশু শব্দ বা কাজের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না। অঙ্কন তাকে তার অনুভূতি প্রকাশ করার এবং স্বাধীনভাবে প্রকাশ করার সুযোগ ...

রবিবার 77 গার্ডেন রিচ রোড হুগলি জুট মিল কলোনী থেকে হনুমান জয়ন্তী শোভাযাত্রা

Image
মঙ্গলবার দিনটি বজরঙ্গবলীর ( Bajrangbali ) পুজোর জন্য প্রসিদ্ধ। সপ্তাহের দুটি দিন হনুমান ( Hanuman Ji ) মন্দিরে ভিড় করেন ভক্তরা। কেন শনিবার ও মঙ্গলবারই শ্রী হনুমান মন্দিরে উপাসকরা ভিড় করেন? শনি দেবতার রোষের প্রভাব থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য ভক্তরা শনিবার ভগবান হনুমানের পুজো করেন। আর মঙ্গলবার হনুমান পুজোর সর্বোত্তম দিন। হনুমানকে ভগবান শিবের অবতার হিসেবে গণ্য করা হয়। হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুসারে, চৈত্র মাসের এক মঙ্গলবারেই, পূর্ণিমার দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাই ভক্তরা মঙ্গলবার শ্রী হনুমানকে নৈবেদ্য দিয়ে থাকেন। মঙ্গলবার এবং শনিবার ভগবান হনুমানের উপাসনার তাৎপর্য খুঁজত গেলে অনেকগুলি কাহিনি জানা যায়। লৌকিক কাহিনি অনুসারে, লঙ্কার রাক্ষস রাজা রাবণ এতটাই শক্তিশালী হয়েছিলেন যে তিনি গ্রহগুলির গতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারতেন। রাবণ তার পুত্র মেগনাদের জন্মের সময় তাঁর জন্মকুণ্ডলীকে অত্যন্ত প্রভাবশালী করতে চেয়েছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন ছেলে অমর হোক। মেঘনাদ বা ইন্দ্রজিতের জন্মকুণ্ডলী যাতে ভাল হয়, তার জন্য গ্রহদেবতা শনিকে আটকে রেখেছিলেন শনিদেব। সেই সময় হনুমান লঙ্কায় রাম-পত্নী সীতাকে খুঁ...

রবিবার মেঘা ব্লাড ডোনেশন হল ৬৪নং ব্লক টি. এম. সি হিন্দি সেলের পক্ষ থেকে

Image
“দেহের একটু রক্ত দিলে যদি বাঁচে একটি প্রাণ, ধন্য হবে জনম তােমার, মহৎ তােমার দান।” কামিনী রায় বলেছেন—“সকলের তরে সকলে আমরা/প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।” পারস্পরিক দেওয়া-নেওয়া, সহযােগিতা ও সহানুভূতির ভিত্তিতে সমাজ গড়ে ওঠে। সমাজে প্রত্যেকেই প্রত্যেকের জন্য দায়বদ্ধ থাকে। সকলের উচিত সকলের প্রয়ােজনে পাশে দাঁড়ানাে। কেন-না, পরার্থে যারা জীবন উৎসর্গ করে, তারা মহৎ। রক্তদানও এক মহৎ কর্ম। তাই রক্তদান হল প্রাণদান। রক্তদান বনাম প্রাণদান : মানবদেহে সঞ্জীবনী শক্তি দান করে রক্ত এবং জীবনধারাকে অব্যাহত রাখতে সাহায্য করে। যে ব্যক্তি মুমূর্ষু রােগীকে রক্তদান করে প্রাণদান করতে সাহায্য করে, তাকে তার জীবনদাতা বললেও অত্যুক্তি হয় না। রক্তের প্রয়ােজনীয়তা : রক্ত হল মানুষের শরীরের অত্যাবশ্যক সামগ্রী, প্রাণশক্তির দ্যোতক। মানুষের ধমনিতে রক্তপ্রবাহ অবাধ থাকলে, দেহ সুস্থ থাকে। রােগভােগের কারণে বা দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে রক্তক্ষরণ হলে শরীরে রক্তের ঘাটতি পড়ে—তা পূরণ করার জন্য রক্তের প্রয়ােজন জরুরি। মানবদেহে অন্য কোনাে রােগীর রক্তসঞ্চালন করা যায় না। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা মানবদেহের রক্তকে চারটি গ্রুপে ভাগ কর...

শ্রী শ্রী শীতলা মাতার পুজো উপলক্ষে শিয়ালদা সোনকর সমাজের উদ্যোগে ভান্ডারা

Image
চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের সপ্তমী ও অষ্টমী তিথিতে দেবী শীতলার পুজো করার প্রথা রয়েছে। এ বছর শীতলা অষ্টমী পালিত হবে আগামী ২ এপ্রিল মঙ্গলবার। কিন্তু অনেকে সপ্তমী তিথিতে আবার অনেকে অষ্টমীতে মাতৃদেবীর পুজো করেন। কিছু লোক হোলির পরের সোমবারকে শীতল দিন হিসাবে বিবেচনা করে এবং মাতৃদেবীর পুজো করে। এই উৎসবে বিশ্ব মাতা মা পার্বতীর রূপ শীতলা মার জন্য উপবাস ও পুজো করা হয়। মা পার্বতী প্রকৃতি এবং এই উৎসব পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার অনুভূতির সঙ্গেও জড়িত। এই দিনে শীতলা দেবীর পুজো করলে অনেক সংক্রামক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রকৃতি অনুসারে শরীর সুস্থ থাকতে হবে, তাই শীতলা অষ্টমীতেও উপবাস করা উচিত। লোক ভাষায় এই উৎসবকে বাসোদাও বলা হয়। শীতলা দেবীর পুজোর গুরুত্ব: মা শীতলা হলেন পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্য এবং সুখ ও সমৃদ্ধির অধিপতি দেবী। যে বাড়িতে সপ্তমী-অষ্টমী তিথিতে শীতলা সপ্তমী-অষ্টমীর উপবাস ও পুজোর আচার পালন করা হয়, সেই বাড়িতে সুখ-শান্তি থাকে এবং রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে চোখের রোগ, জ্বর, গুটিবসন্ত, কুষ্ঠ, ফোঁড়া এবং অন্যান্য চর্মরোগে আক্রান্ত হলে মায়ের আরাধনা করলে...

বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কলকাতা তরফে রাম নবমী শোভাযাত্রা

Image
1/5 রাম নবমী হিন্দুদের একটি প্রধান উৎসব যা প্রতি বছর চৈত্র শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে পালিত হয়। এই দিনে ভগবান রামের পুজো করা হয়। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, এই দিনে ভগবান রামের জন্ম হয়েছিল। তাই এই দিনটি ভগবান রামের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। রাম নবমী পুজোর জন্য মধ্যাহ্ন সবচেয়ে শুভ সময়। এই বছর রাম নবমী কখন পালিত হবে তা জেনে নিন। রাম নবমী উৎসব মর্যাদা পুরুষোত্তম ভগবান শ্রী রামের জন্মবার্ষিকী হিসেবে পালিত হয়। এই দিনে ভক্তরা যথাযথ রীতিনীতি মেনে ভগবান রামের পুজো করেন। এই শুভ উপলক্ষে, অনেক জায়গায় শ্রী রাম কথা শোনার ঐতিহ্য রয়েছে। কিছু লোক রাম নবমীর দিনেও উপবাস রাখেন। কথিত আছে যে এই দিনে উপবাস করলে ব্যক্তির পরিবারে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে। ভগবান শ্রী রামের জন্মস্থান অযোধ্যায় এই উৎসবের এক ভিন্ন প্রাণবন্ততা দেখা যায়। রাম নবমী উপলক্ষে, দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা অযোধ্যায় আসেন এবং সরযূ নদীতে পবিত্র স্নান করার পর, তারা ভগবান রামের মন্দিরে যান।রবিবার দেশ জুড়ে পালিত হল রামনবমী। শ্রী রাম মহোউৎসব ২০২৫। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কলকাতা তরফ থেকে এই দিন ঠাকুর পুকুর থানা থেকে কলেজ মাঠ পর্যন্ত একটি শোভাযাত্...

রাম নবমী মিছিলে মধ্যে তৃণমূলের দুর্নীতি নিয়ে মুখ খুলেন বিজেপি নেতা অনিল কুমার সিং

Image
প্রতি বছর চৈত্র মাসের শুক্ল পক্ষের নবমী তিথিতে রাম নবমী উৎসব পালিত হয়। ভক্তরা এই দিনটিকেই ভগবান শ্রী রামের জন্মদিন হিসেবে মানে। এই দিনটি চৈত্র নবরাত্রির সমাপ্তি-দিবসও। হিন্দু ধর্মে, রাম নবমী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু মানুষের কাছে। অধর্মের বিরুদ্ধের ধর্মের বিজয়ের প্রতীক হিসেবে পালন করা হয় রামের জন্মোৎসবকে। এদিন সারা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে, বিশেষত উত্তর ভারতে ভগবান রামের পুজা ও প্রার্থনা করা হয় এদিন। জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আনতে করা হয় পুজোআচ্চা। মনে করা হয় এই দিনটি পালন করার মাধ্যমে ভগবান রামের জীবন ও গুণাবলী ভক্তদের আরও শৃঙ্খলাবদ্ধ, ধার্মিক ও কর্তব্যপরায়ণ হতে অনুপ্রেরণা দেবে। হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, প্রতি বছর চৈত্র মাসের শুক্ল পক্ষের নবমী তিথিতে রাম নবমী পালিত হয়। এ বছর নবমী তিথি ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। গতকাল সন্ধ্যা ৭:২৭ মিনিটে শুরু হয়েছে তিথি। ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭:২৪ মিনিটে শেষ হবে তিথি। উদয়তিথি (সূর্যোদয়ের সময়) অনুসারে, রাম নবমী পালিত হচ্ছে ৬ এপ্রিল, ২০২৫, রবিবারই। এই বছর, ৬ এপ্রিল তিনটি বিরল এবং অত্যন্ত শুভ যোগের সৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে সার্বিক ভাবে প্রত্যেকে...

শুক্রবার গড়িয়াহাট মোড়ে দক্ষিণ কলকাতা জেলা মহিলা কংগ্রেসের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ

Image
৭০ বছরের পুরনো ওয়াকফ আইন সংশোধনের পথে আরও এক ধাপ এগোল কেন্দ্র। লোকসভার পর রাজ্যসভাতেও পাশ হয়ে গেল ‘ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল, ২০২৫’। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এই বিলের পক্ষে ভোট পড়ে ১২৮টি, বিপক্ষে ৯৫টি। এখন শুধুই রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের অপেক্ষা, তারপরেই কার্যকর হবে নতুন আইন। ১৯৫৪ সালের ওয়াকফ আইন সংশোধন করে ১৯৯৫ সালে বোর্ডের ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছিল। তবে এবারের পরিবর্তন আরও ব্যাপক। বিরোধীদের দাবি, নতুন সংশোধনে ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা কার্যত খর্ব করা হয়েছে। দীর্ঘ ১২ ঘণ্টার বিতর্ক শেষে সংসদীয় ও সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বিলটি পেশ করেন। ভোটাভুটির পর মধ্যরাতেই ফল ঘোষণা হয়। অন্য দিকে আরও একটি প্রতিবেদন। কলকাতা হাইকোর্টের রায় বহাল সুপ্রিম কোর্টে। বাতিল প্রায় ২৬ হাজার চাকরি। এই রায় দিয়েছে প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চ। গত বছর এপ্রিল মাসে এসএসসি-র নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ সব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশের সমস্ত নিয়ো...