Posts

Showing posts from September, 2025

রবিবার শুভ উদ্ভোধন হল মার্কসীয় ও প্রগতিশীল পুস্তক বিক্রয় কেন্দ্র

Image
বই পড়া জ্ঞান বৃদ্ধি, মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বাড়ানো, মানসিক চাপ কমানো, সৃজনশীলতা ও আত্মোন্নয়নে সহায়ক, এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অপরিহার্য। এটি মনকে শান্তি দেয় এবং বাস্তব জগৎ থেকে দূরে থাকা এক নতুন জগৎ তৈরি করতে সাহায্য করে। জ্ঞান ও মানসিক উন্নতি জ্ঞান বৃদ্ধি: বই পড়ার মাধ্যমে নতুন জ্ঞান অর্জিত হয় এবং আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে সাহায্য করে। মানসিক শান্তি: বইয়ের জগতে ডুবে গিয়ে মানুষ মানসিক শান্তি লাভ করে এবং স্ট্রেস বা মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পায়। মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য: বই পড়া মস্তিষ্কের নিউরাল নেটওয়ার্ককে শক্তিশালী করে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। স্মৃতিশক্তি: নিয়মিত বই পড়লে স্মৃতিশক্তির উন্নতি ঘটে এবং মস্তিষ্কের যে অংশ স্মৃতি ধরে রাখে, তা আরও সক্রিয় হয়। মনোযোগ ও বিশ্লেষণমূলক ক্ষমতা: বই পড়া মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে এবং কোনো বিষয়কে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা উন্নত করে। সৃজনশীলতা ও ব্যক্তিগত বিকাশ সৃজনশীলতা: বই পড়ার মাধ্যমে কল্পনাশক্তি ও সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটে। আত্ম-উন্নয়ন: বই পড়ার অভ্যাস আত্ম-উন্নয়নে সাহায্য করে এবং মানুষকে আরও উন্নত ...

গুড নিউস মিশন অফ ইন্ডিয়া তরফ থেকে শাড়ি বিতরণ করা হল রবিবার

Image
দুঃস্থ মানুষেরা শীত বা প্রতিকূল আবহাওয়ায় পোশাকের অভাবে কষ্ট পান এবং তাদের লজ্জা নিবারণ ও সুস্থভাবে জীবন ধারণের জন্য বস্ত্র বিতরণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি কেবল একটি মানবসেবামূলক কাজই নয়, বরং সামাজিক দায়িত্বও বটে, যা সমাজের বিত্তবান ও মানবিক বোধসম্পন্ন মানুষদের নৈতিক দায়িত্ব। বস্ত্র বিতরণ শীতার্তদের মুখে হাসি ফোটাতে এবং তাদের চরম কষ্ট লাঘব করতে সাহায্য করে। মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে বস্ত্র অন্যতম। বস্ত্র বিতরণের মাধ্যমে এই মৌলিক চাহিদা পূরণ হয়, যা তাদের জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। শীতকালে বা চরম আবহাওয়ায়, বস্ত্র মানুষকে ঠান্ডা ও গরম থেকে রক্ষা করে। বিশেষ করে, गरीब ও দুস্থ মানুষের জন্য এটি বেঁচে থাকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বস্ত্র মানুষকে লজ্জা নিবারণ করতে সাহায্য করে এবং তাদের মর্যাদা ও আত্মসম্মান বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সমাজের বিত্তবান মানুষেরা যখন দুঃস্থদের পাশে দাঁড়ায়, তখন এটি সামাজিক সংহতি ও পারস্পরিক সহযোগিতার এক সুন্দর চিত্র তৈরি করে। যে কোনো মানুষের জন্য বস্ত্রদান একটি মহৎ ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মানবসেবামূলক কাজ। সামান্য বস্ত্র বিতরণের মাধ্যমে শীত...

কলিকাতা গান্ধী স্পোর্টিং ক্লাব হারিজান মল্লিক সুধার সমিতি দূর্গা পুজো শুভ উদ্ভোধন হল

Image
বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোত্সব। এই দুর্গোত্সব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার প্রধান উৎসব। রাজা সুরথের দুর্গাপূজা করার কথা বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থে উল্লেখ থাকলেও ১৬১০ সালে কলকাতার রাজা সাবর্ণ রায় চৌধুরী সপরিবারে দুর্গাপূজার প্রচলন করেন। সেই প্রচলিত ধারায় দুর্গাপূজা সর্বজনীনতা পায়। শারদীয় দুর্গোত্সবের তিন পর্ব যথা—মহালয়া, বোধন আর সন্ধিপূজা। মহালয়ায় পিতৃপক্ষ সাঙ্গ করে দেবীপক্ষের দিকে যাত্রা শুরু হয়। এদিন থেকে মণ্ডপে মণ্ডপে অধিষ্ঠান করেন মা মহামায়া। এই দিন চণ্ডী পাঠের মধ্য দিয়ে দেবী দুর্গাকে আবাহন জানানো হয় মর্ত্যলোকে। আর চণ্ডীতেই দেবী দুর্গার সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বিশদভাবে বলা আছে। বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ মহালয়া। মহালয়ার পরে মহাষষ্ঠী বা বোধনের মধ্য দিয়ে মূল দুর্গোৎসবের শুরু। মানবকল্যাণ প্রতিষ্ঠায় মহাশক্তির প্রতীক দেবী দুর্গা। মায়ের মতোই তার আবির্ভাব ও ভূমিকা। এ জন্যই তিনি সকলের মা দুর্গা। প্রতিবছর শরৎকালে হিমালয়ের কৈলাশ ছেড়ে দুর্গা দেবী মর্ত্যে আসেন। ভক্তদের কল্যাণ সাধন করে শত...

নিউ মার্কেট বিজনেসম্যান এন্ড ইয়ং সোশ্যাইটি দূর্গা পুজো শুভ উদ্ভোধন হল শুক্রবার

Image
দুর্গাপূজা হলো হিন্দু দেবী দুর্গার পূজা ও মহিষাসুরকে পরাজিত করার স্মরণে একটি বার্ষিক উৎসব, যা বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় উৎসব। এটি 'দুর্গোৎসব' বা 'শারদোৎসব' নামেও পরিচিত। এই উৎসব সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে পালিত হয় এবং ষষ্ঠী তিথি থেকে শুরু হয়ে বিজয়া দশমীতে দেবী বিসর্জনের মাধ্যমে শেষ হয়। দেবী দুর্গা হলেন মহিষাসুররূপী অশুভ শক্তি, যা মানুষের জীবনে বিঘ্ন, রোগ, পাপ ও শত্রুর প্রতীক। এই পূজার মাধ্যমে ভক্তরা এই সব অশুভ শক্তি থেকে মুক্তি লাভ করেন। শক্তির প্রতীক: দুর্গা হলেন শক্তি ও প্রজ্ঞার দেবী। মহিষাসুরের উপর বিজয়: এই পূজা মূলত মহিষাসুরের উপর দেবী দুর্গার বিজয়ের স্মরণে উদযাপিত হয়। ষষ্ঠী তিথি: এই দিন দেবীর কল্পারম্ভ ও মূল পূজা শুরু হয় এবং দেবীর চোখ আঁকা হয়। সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী: এই দিনগুলিতে দেবীর বিশেষ পূজা ও আরাধনা করা হয়। বিজয়া দশমী: এই দিনে দেবী দুর্গার বিসর্জন দেওয়া হয়। এই উৎসব শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানই নয়, এটি একটি মিলন ও আনন্দোৎসব, যেখানে নতুন পোশাকে সেজে ওঠা, ভূরিভোজ ও আড্ডার মাধ্যমে সবাই একত্রিত হয়।নিউ মার্কেট সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী দূর্গা পুজো...

বুধবার কেন্দুয়া শান্তি সংঘে দূর্গা পুজো প্যান্ডেল শুভ উদ্ভোধন হল

Image
দুর্গাপুজোর (Durgapuja 2025) প্রাণ ঢাকের সুর। আগে বাঁশ-বেতের কাঠি থাকলেও এখন সস্তা প্লাস্টিক কাঠি দখল করেছে স্থান। ঢাকিদের জীবন, বাজারের প্রবণতা আর হারানো ঐতিহ্যের গল্প। আয় রে ছুটে আয়, পুজোর গন্ধ এসেছে! ঢ্যাংকুড়াকুড় ঢ্যাংকুড়াকুড় বাদ্যি বেজেছে!' দুর্গাপুজো এলেই অন্তরা চৌধুরীর এই গান প্রাণে বাজে না, এমন বাঙালি কমই আছেন। আর এই গানে দুর্গাপুজোর গন্ধের সঙ্গেই যেটা ছুটে আসে, তা হল ঢ্যাংকুড়াকুড় ঢাকের বাদ্যি। ঢাকের বাদ্যি ছাড়া যেন অসম্পূর্ণ বাঙালির দুর্গাপুজো। দ্রিমদ্রিম শব্দ দূর থেকে ভেসে এলেও মনে হয়, মা আসছেন মহা সমারোহে। এককথায় বলতে গেলে, শঙ্খধ্বনি, উলুধ্বনি, ধুনুচি নাচ— সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দুতে দাঁড়িয়ে থাকে ঢাকের গর্জন। আর সেই সুরের প্রাণ আসে কাঠি থেকে। বেত বা বাঁশের কাঠিতে চামড়ার মাথা লাগিয়ে যে আঘাত পড়ে, তাতেই কাঁপে মণ্ডপ, আলোড়িত হয় বাঙালির মন। কিন্তু আজ, সেই কাঠির জায়গা দখল করেছে প্লাস্টিক। ঐতিহ্যের বুক চিরে এসেছে এক কৃত্রিম স্বর। বুধবার কেন্দুয়া শান্তি সংঘে দূর্গা পুজো প্যান্ডেলে শুভ উদ্ভোধন হল কলকাতা মহানাগরিক শ্রী ফিরহাদ হাকিম হাত দিয়ে। এই দিন শুভ উদ্ভোধ...

অনজুমন তারাক্কি উর্দু হিন্দ ( পশ্চিমবঙ্গ) উদ্যোগে স্টুডেন্টদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

Image
শিক্ষা একটি জাতির উন্নতির পূর্বশর্ত হলেও, আমরা শিক্ষা খাতে পিছিয়ে আছি। যেখানে বলা হয়ে থাকে শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড আমরা কি সেই মেরুদণ্ড নিয়ে ভাবছি! শিক্ষা হলো সভ্যতার রূপায়ন। সমাজের সব কিছু সুন্দর করে সাজাতে পারি যদি সকলের মাঝে আদর্শ শিক্ষার হার বাড়াতে পারি। শিক্ষার হার বৃদ্ধিতে সামাজিক সংগঠনের সংগঠকদের ভাবনা। আর্থিক সহায়তাঃ দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীরা যখন থমকে যায় আর্থিক স্বচ্ছলতার কারণে। তখন তাদের পাশে সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন সংগঠন গুলো, এতে করে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পাবে। বাল্যবিবাহঃ বর্তমান সময়ে সরকার বাল্যবিবাহ রোধে যথেষ্ট পদক্ষেপ নিলেও ফলপ্রসূ হচ্ছে না। আর এতে করে শিক্ষা জীবন থেকে ছিটকে পড়ছে অনেকে। সামাজিক সংগঠন গুলো বাল্য বিবাহ রোধে এগিয়ে আসলে এবং সচেতন করলে শিক্ষার হার বাড়ানো সম্ভব। মানসিকতার পরিবর্তন বা মূল্যবোধ জাগ্রত করার মাধ্যমে শিক্ষার হার বৃদ্ধি করা যেতে পারে। এই ক্ষেত্রে সামাজিক সংগঠন গুলো অনেক ভূমিকা পালন করতে পারে। শিক্ষার সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করার মাধ্যমেও শিক্ষার হার বৃদ্ধি করা সম্ভব। উৎসাহ মূলক কর্মসূচীঃ সামাজিক সংগঠন তাদের দায়বদ্ধতা থেকে শিক্ষা বিষয়ক ...

মহান মনীষী এবং শহীদদের উদ্দেশ্যে তর্পন ও যজ্ঞ করলেন মহারাজ হিরণ্ময়ী গোস্বামী

Image
আশ্বিন মাসের কৃষ্ণ পক্ষ জুড়ে চলে পিতৃ পক্ষ। এই ১৫ দিনে পূর্বপুরুষদের উদ্দেশে শ্রাদ্ধ ও তর্পণ করার বিশেষ মাহাত্ম্য আছে। বিশ্বাস করা হয়, এই সময়ে মৃত পূর্বপুরুষেরা পৃথিবীতে ফিরে আসেন। তাঁদের তুষ্ট করলে আত্মা শান্তি পায়, আর সন্তুষ্ট হয়ে পরিবারকে আশীর্বাদ করেন সমৃদ্ধির জন্য। সকাল হলেই রেডিওতে বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্রের উদাত্ত কণ্ঠস্বর ভেসে আসে, ‘আশ্বিনের শারদ প্রাতে…’ এই শব্দগুলি শুধু ভাষ্যপাঠ নয়, এ যেন এক নস্টালজিক সুর। এক মায়াবী ছন্দে সে সুর নিয়ে যায় ফেলে আসা দিনে, যেখানে অনেকের কাছেই তাঁদের পূর্বপুরুষদের স্মৃতি এখনও জীবন্ত। আজকের দিনে হয়তো তাঁরা আর বেঁচে নেই। মহালয়ার সকালে তাঁদের উদ্দেশে তর্পণ করা মানে শুধু জল অর্পণ করা নয়, এ যেন তাঁদের প্রতি হৃদয়ের গভীরে থাকা শ্রদ্ধা আর ভালবাসার এক নীরব প্রকাশ। পিতৃ পক্ষের শেষ দিনই মহালয়া। দেবী পক্ষের সূচনা ঘটে এই দিনেই। বলা হয়, দেবীর চক্ষুদানও হয় মহালয়ার প্রভাতে। তাই মহালয়ার সকাল থেকেই শুরু হয় পিতৃ তর্পণ। রবিবার মহালয়ে পবিত্র দিনে হিন্দু সুরক্ষা সমিতি হিন্দু জাতীয়তাবাদী মহান বৈষ্ণব ঠাকুর হিরণ্ময়ী গোস্বামী মহারাজে নেতৃত্বে মহান মনীষী এবং শহীদদের ...

আরামেনিয়ান ঘাট যুবক সমিতি কলকাতা ১, এ বিশ্বকর্মা পুজো শুভ উদ্ভোধন হল মঙ্গলবার

Image
মঙ্গলবার আরামেনিয়ান ঘাট যুবক সমিতি কলকাতা ১, এ বিশ্বকর্মা পুজো শুভ উদ্ভোধন হল। শুধু তাই নয় পাশাপাশি ছিল বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠান। বহু মানুষকে এই দিন বস্ত্র তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক অশোক দেব, বিধায়ক বিবেক গুপ্তা, বড় চেয়ার পার্সন রেহানা খান, মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, এছাড়াও বিশিষ্ট মানুষজনেরা। সমগ্র অনুষ্ঠানে উদ্যোগে ছিলেন রতন বণিক,উমাশঙ্কর প্রসাদ, দ্বারা সিং। ৩৫ বছরে পদার্পন করলো তাঁদের এই পুজো।

বাংলা বিধানসভা ভোটে সরকারে আসবে কংগ্রেস, বলেন নিজাম উদ্দীন শেখ

Image
শনিবার প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্বের কাছে সর্বভারতীয় কংগ্রেস কমিটি (এআইসিসি)-র তরফে বার্তা পৌঁছেছে যে, আগামী ১৫ অক্টোবর বাংলায় পৌঁছোবেন রাহুল গান্ধী। জানা গিয়েছে, এ বারের সফরে কলকাতা শহরে রাহুলের কোনও জনসভা বা কর্মসূচি থাকছে না। বরং উত্তরবঙ্গ ও উত্তর-মধ্য বাংলার রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকেই মূলত সক্রিয় করতে চাইছেন রাহুল। কংগ্রেস সূত্রে খবর, মালদহ জেলাতেই আয়োজন করা হবে একটি বড় সম্মেলনের। সেখানেই অংশ নেবেন তিনি। কেন মালদহ? কংগ্রেসের একাংশ বলছে, এর পিছনে রয়েছে কৌশলগত কারণ। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৪২ আসনের মধ্যে কেবলমাত্র মালদহ দক্ষিণ থেকেই জিতেছিল কংগ্রেস। দলের প্রার্থী ইশা খান চৌধুরী ওই আসন দখল করতে সক্ষম হন। তাই স্বাভাবিক ভাবেই দলীয় নেতৃত্ব চাইছেন, রাহুলের উপস্থিতি এই জেলায় কংগ্রেস কর্মীদের আরও উজ্জীবিত করুক। বিধান ভবনের দাবি, মালদহ দক্ষিণ কেন্দ্রের মধ্যেই কোনও এক জায়গায় এই সম্মেলনের আয়োজন করা হবে। বাংলায় বিধানসভার ভোটে ৭০% সিটে জিতবে কংগ্রেস। অন্য কোনো দল সরকারে আসতে পারবে না। একটি বৈঠক সভা থেকে এমনটাই বলেন প্রদেশ কংগ্রেসে সেগেটারি অর্গানাইজেশন শেখ নিজাম উদ্দিন। শুধু ত...

শনিবার মানা দেবী সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনে পরিচালনা রক্তদান শিবির

Image
আমাদের সকলেরই হয়তো কোন না কোন সময় রক্তক্ষরণ হয়েছে। রক্তপাত হলো রক্তক্ষরণ। ক্ষতিকর প্রভাব ছাড়াই সামান্য রক্তক্ষরণ হওয়া ঠিক আছে। সাধারণত, রক্তক্ষরণের প্রকৃত পরিমাণ এবং আপনার উপর এর প্রভাব। রক্তপাত শরীরের বাইরে বা বাইরে হতে পারে, যেমন কাটা বা ক্ষত। কখনও কখনও এটি শরীরের ভিতরে বা ভিতরে হতে পারে - যেমন কোনও অভ্যন্তরীণ অঙ্গে আঘাত পেলে। কিছু রক্তপাত রোগের লক্ষণ হতে পারে - যেমন গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রক্তপাত, কাশি দিয়ে রক্ত ​​পড়া, বা যোনিপথে রক্তপাত। পরীক্ষার জন্য রক্ত ​​সরবরাহ, নাক দিয়ে রক্তপাত এবং স্বাভাবিক ঋতুস্রাবের ফলে উল্লেখযোগ্য রক্তক্ষরণ হয় না। অন্যদিকে যখন কেউ আহত হন, অস্ত্রোপচার করা হয়, অথবা তার স্বাস্থ্যগত অবস্থা গুরুতর হয়, তখন সেই ব্যক্তির প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে পারে। যখন আপনার রক্তপাত শুরু হয়, তখন রক্তপাত বন্ধ করার জন্য একটি রক্ত ​​জমাট বাঁধা তৈরি হওয়া উচিত। পরে, জমাট বাঁধা স্বাভাবিকভাবেই গলে যায়। কখনও কখনও, আপনার শরীরে জমাট বাঁধার সমস্যা দেখা দেয়। এই অবস্থাগুলিকে জমাট বাঁধার ব্যাধি বলা হয়। যখন রক্তক্ষরণ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তখন রোগীর জীবন টিকিয...

সুরেশ যাদব, আরমান হ্যাক, পিতম দাসে উদ্যোগে আয়োজিত হল ঈদ মিলাদ উন নাবী অনুষ্ঠান

Image
মানুষ কি করে? যারা মিলাদ-উন-নবী (সা.)-এর সমাবেশ পালন করেন তারা নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম এবং তাঁর শিক্ষার আবির্ভাব স্মরণ করেন, আলোচনা করেন এবং উদযাপন করেন। কেউ কেউ বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের কাছে মিলাদ-উন-নবী ই-কার্ড পাঠান। অনেক সুন্নি মুসলিম রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে এই অনুষ্ঠানটি উদযাপন করেন, অন্যদিকে শিয়া সম্প্রদায় ১৭ রবিউল আউয়ালে এটি উদযাপন করেন। অনেক কার্যকলাপের মধ্যে রয়েছে: রাতব্যাপী প্রার্থনা সভা। বিশাল জনতার অংশগ্রহণে মিছিল এবং কুচকাওয়াজ। নবী মুহাম্মদের প্রতীকী পদচিহ্নের উপর স্যান্ডেলের আচার। বাড়িঘর, মসজিদ এবং অন্যান্য ভবনে উৎসবের ব্যানার এবং বান্টিং। মসজিদ এবং অন্যান্য কমিউনিটি ভবনে সম্মিলিত খাবার। মুহাম্মদের জীবন, কর্ম এবং শিক্ষা সম্পর্কে গল্প এবং কবিতা ( নাত ) শোনার জন্য সভা । সৌদি আরবের পবিত্র শহর মক্কা ও মদিনার মসজিদের ছবি সম্বলিত প্রদর্শনী। এই অনুষ্ঠানগুলিতে অংশগ্রহণের সময় অনেকেই সবুজ পতাকা বা ব্যানার বহন করে অথবা সবুজ ফিতা বা পোশাক পরে। সবুজ রঙ ইসলাম এবং স্বর্গের প্রতিনিধিত্ব করে। অনেক কাশ্মীরি মুসলমান ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর প্রদেশের শ্রীনগরের হযরতবা...

রবিবার রথীন্দ্র মঞ্চে সুনকর সমাজ শ্রী মেধ ছেত্রী সভা উদ্যোগে আয়োজিত হল স্টুডেন্টদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

Image
ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা হলো তাদের কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতি দেওয়া, তাদের উৎসাহিত করা, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা এবং সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা পালনে অনুপ্রাণিত করা, যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সংবর্ধনা প্রদানের প্রধান কারণগুলো: কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতি: শিক্ষার্থীরা যখন ভালো ফল করে বা কোনো বিশেষ কৃতিত্ব অর্জন করে, তখন তাদের সংবর্ধনা দিলে তারা বুঝতে পারে যে তাদের প্রচেষ্টা মূল্যবান। আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: সংবর্ধনা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে। এটি তাদের নিজেদের ক্ষমতা সম্পর্কে আরও বেশি নিশ্চিত হতে সাহায্য করে এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত করে। প্রেরণা ও উৎসাহিত করা: সংবর্ধনা অন্যান্য শিক্ষার্থীদেরও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করে। এটি একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করে যেখানে সবাই নিজেদের সেরাটা দিতে অনুপ্রাণিত হয়। দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা: মেধাবী বা কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিয়ে তাদের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার উপর জোর দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে তাদের সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করা হয়। শিক্ষা ব্...