রবিবার রথীন্দ্র মঞ্চে সুনকর সমাজ শ্রী মেধ ছেত্রী সভা উদ্যোগে আয়োজিত হল স্টুডেন্টদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান
ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা হলো তাদের কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতি দেওয়া, তাদের উৎসাহিত করা, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা এবং সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা পালনে অনুপ্রাণিত করা, যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। 
সংবর্ধনা প্রদানের প্রধান কারণগুলো: কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতি:
শিক্ষার্থীরা যখন ভালো ফল করে বা কোনো বিশেষ কৃতিত্ব অর্জন করে, তখন তাদের সংবর্ধনা দিলে তারা বুঝতে পারে যে তাদের প্রচেষ্টা মূল্যবান। 
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: সংবর্ধনা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে। এটি তাদের নিজেদের ক্ষমতা সম্পর্কে আরও বেশি নিশ্চিত হতে সাহায্য করে এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত করে। 
প্রেরণা ও উৎসাহিত করা: সংবর্ধনা অন্যান্য শিক্ষার্থীদেরও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করে। এটি একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করে যেখানে সবাই নিজেদের সেরাটা দিতে অনুপ্রাণিত হয়। 
দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা: মেধাবী বা কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিয়ে তাদের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার উপর জোর দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে তাদের সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করা হয়। শিক্ষা ব্যবস্থার মান উন্নয়ন: যখন ভালো পারফরম্যান্সের জন্য শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করা হয়, তখন এটি পুরো শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতিতে সাহায্য করে। এটি স্কুল এবং শিক্ষকদেরও শিক্ষার্থীদের প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হতে উৎসাহিত করে। 
সামাজিক স্বীকৃতি ও প্রশংসা: সংবর্ধনা শিক্ষার্থীদের এবং তাদের পরিবারকে সামাজিক স্বীকৃতি ও প্রশংসা দেয়, যা তাদের কাজের গুরুত্ব তুলে ধরে। নেতৃত্বের গুণাবলী বিকাশ: সংবর্ধনা প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে নেতা হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় আত্মবিশ্বাস, দৃঢ় সংকল্প এবং দায়িত্ববোধ অর্জন করে, যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
রবিবার রথীন্দ্র মঞ্চে সুনকর সমাজ শ্রী মেধ ছেত্রী সভা উদ্যোগে আয়োজিত হল ছাত্র ছাত্রীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। এই দিন স্কুল শিক্ষাথীদের থেকে শুরু করে সমস্ত হাইয়ার এডুকেশনে ছাত্র ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। শুধু তাই নয় পাশাপাশি স্টুডেন্টদের সঙ্গে অবিভাবকদের ও সম্মানিত করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক বিবেক গুপ্তা, মন্ত্রী সুজিত বসু, পৌরপিতা বিজয় ওঝা, সহ আরও অনেকে বিশিষ্ট মানুষজনেরা । এই সংস্থা অন্যতম সদস্য রাবি ভার্মা বলেন আমরা এই অনুষ্ঠান প্রতি বছর করে থাকি যাতে স্টুডেন্টরা ইন্সপেয়ার হয়, এবং আরও বড় বড়  কিছু এচিপ করতে পারে। এবং সুনকর সমাজ ভারতে ও বিশ্বে আরও যেন সম্মানিত হয় এবং নাম করতে পারে।



Comments