Posts

সুরেশ যাদব, আরমান হ্যাক, পিতম দাসে উদ্যোগে আয়োজিত হল ঈদ মিলাদ উন নাবী অনুষ্ঠান

Image
মানুষ কি করে? যারা মিলাদ-উন-নবী (সা.)-এর সমাবেশ পালন করেন তারা নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম এবং তাঁর শিক্ষার আবির্ভাব স্মরণ করেন, আলোচনা করেন এবং উদযাপন করেন। কেউ কেউ বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের কাছে মিলাদ-উন-নবী ই-কার্ড পাঠান। অনেক সুন্নি মুসলিম রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে এই অনুষ্ঠানটি উদযাপন করেন, অন্যদিকে শিয়া সম্প্রদায় ১৭ রবিউল আউয়ালে এটি উদযাপন করেন। অনেক কার্যকলাপের মধ্যে রয়েছে: রাতব্যাপী প্রার্থনা সভা। বিশাল জনতার অংশগ্রহণে মিছিল এবং কুচকাওয়াজ। নবী মুহাম্মদের প্রতীকী পদচিহ্নের উপর স্যান্ডেলের আচার। বাড়িঘর, মসজিদ এবং অন্যান্য ভবনে উৎসবের ব্যানার এবং বান্টিং। মসজিদ এবং অন্যান্য কমিউনিটি ভবনে সম্মিলিত খাবার। মুহাম্মদের জীবন, কর্ম এবং শিক্ষা সম্পর্কে গল্প এবং কবিতা ( নাত ) শোনার জন্য সভা । সৌদি আরবের পবিত্র শহর মক্কা ও মদিনার মসজিদের ছবি সম্বলিত প্রদর্শনী। এই অনুষ্ঠানগুলিতে অংশগ্রহণের সময় অনেকেই সবুজ পতাকা বা ব্যানার বহন করে অথবা সবুজ ফিতা বা পোশাক পরে। সবুজ রঙ ইসলাম এবং স্বর্গের প্রতিনিধিত্ব করে। অনেক কাশ্মীরি মুসলমান ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর প্রদেশের শ্রীনগরের হযরতবা...

রবিবার রথীন্দ্র মঞ্চে সুনকর সমাজ শ্রী মেধ ছেত্রী সভা উদ্যোগে আয়োজিত হল স্টুডেন্টদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

Image
ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা হলো তাদের কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতি দেওয়া, তাদের উৎসাহিত করা, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা এবং সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা পালনে অনুপ্রাণিত করা, যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সংবর্ধনা প্রদানের প্রধান কারণগুলো: কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতি: শিক্ষার্থীরা যখন ভালো ফল করে বা কোনো বিশেষ কৃতিত্ব অর্জন করে, তখন তাদের সংবর্ধনা দিলে তারা বুঝতে পারে যে তাদের প্রচেষ্টা মূল্যবান। আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি: সংবর্ধনা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে। এটি তাদের নিজেদের ক্ষমতা সম্পর্কে আরও বেশি নিশ্চিত হতে সাহায্য করে এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত করে। প্রেরণা ও উৎসাহিত করা: সংবর্ধনা অন্যান্য শিক্ষার্থীদেরও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করে। এটি একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করে যেখানে সবাই নিজেদের সেরাটা দিতে অনুপ্রাণিত হয়। দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা: মেধাবী বা কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিয়ে তাদের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার উপর জোর দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে তাদের সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করা হয়। শিক্ষা ব্...

রবিবার নেতাজি সুভাষ মিশনের উদ্যোগে আয়োজিত হল রক্তদান শিবির ক্যাম্প

Image
রক্তদান শিবির একটি জীবন রক্ষাকারী উদ্যোগ যার উদ্দেশ্য হল জরুরি চিকিৎসা, অস্ত্রোপচার, এবং থ্যালাসেমিয়া, হিমোফিলিয়ার মতো রোগের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় রক্তের সরবরাহ নিশ্চিত করা। এটি সমাজের মানুষের মধ্যে জীবন बचाने এবং একে অপরকে সাহায্য করার মানসিকতা বাড়ায়। এছাড়া, নিয়মিত রক্তদানে রক্তদাতার হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, এবং কিছু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে, যা তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। রক্তদান শিবিরের প্রয়োজনীয়তা ও উদ্দেশ্য: জীবন বাঁচানো: রক্তদান শিবির থেকে সংগৃহীত রক্ত ক্যান্সার, থ্যালাসেমিয়া, দুর্ঘটনাসহ বিভিন্ন জরুরি অবস্থায় রোগীদের জীবন বাঁচাতে অপরিহার্য। রক্তের সরবরাহ নিশ্চিতকরণ: এটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলিতে রক্তের নিরবচ্ছিন্ন ও পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করে, যা অনেক সময় চাহিদা পূরণ করতে পারে না। মানবিক মূল্যবোধ বৃদ্ধি: এটি মানুষের মধ্যে সহমর্মিতা, উদারতা এবং একে অপরের প্রতি মমত্ববোধ বাড়িয়ে তোলে। সচেতনতা বৃদ্ধি: শিবিরগুলো রক্তদান সম্পর্কে ভুল ধারণা দূর করে, সঠিক তথ্য প্রদান করে এবং মানুষকে রক্তদানে উৎসাহিত করে। স্বেচ্ছাসেবক পুল তৈরি: ভবিষ্যতে চি...

শুক্রবার নবযুবক নাগরিক সংঘে গণেশ পুজো উপলক্ষে আয়োজিত হল ভোগ বিতরণ অনুষ্ঠান

Image
গণেশ চতুর্থী হিন্দু ধর্মের একটি প্রধান উৎসব, যা হিন্দু দেবতা গণেশের জন্মোৎসব হিসেবে পালিত হয়। এটি বিনায়ক চতুর্থী অথবা বিনায়ক চবিথি নামেও পরিচিত। উৎসবের মূল বৈশিষ্ট্য হলো বাড়িতে ও জনসমক্ষে সাময়িক মণ্ডপে গণেশের প্রতিমা স্থাপন, বৈদিক স্তোত্রপাঠ, উপবাস, পূজা ও প্রসাদ বিতরণ। বিশেষত মোদক এই উৎসবের নৈবেদ্য হিসেবে প্রদান করা হয়। দশ দিনব্যাপী এ উৎসবের সমাপ্তি ঘটে অনন্ত চতুর্দশীতে প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে, যা নদী, সমুদ্র বা অন্য জলাশয়ে সম্পন্ন হয়। কেবল মুম্বাই শহরেই প্রতিবছর প্রায় দেড় লক্ষ প্রতিমা বিসর্জন করা হয়। গণেশ চতুর্থী মূলত "শুভ সূচনার দেবতা", "বাধা অপসারণকারী" ও "জ্ঞান ও প্রজ্ঞার দেবতা" হিসেবে গণেশের পূজা নিবেদনকে কেন্দ্র করে পালিত হয়। ভারতের মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, কর্ণাটক, ওড়িশা, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, কেরল ও গোয়া রাজ্যে এ উৎসব ব্যাপকভাবে পালিত হয়। ভারতীয় উপমহাদেশ ছাড়াও শ্রীলঙ্কা, মরিশাস, ফিজি, দক্ষিণ আফ্রিকা, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, গায়ানা, সুরিনাম, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপসহ বিশ্বব্যাপী হি...

শ্রী শ্রী সিদ্ধি বিনায়ক ভক্ত মন্ডলী উদ্যোগে আয়োজিত হল গণেশ চতুর্দশী আরাধনা

Image
গণেশ চতুর্থী ২০২৫ সালের তিথি ২৬ অগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে। তবে উদয়া তিথি অনুসারে এই বিশেষ পুজো ২৭ অগস্ট আয়োজিত হবে। দেশের উৎসবের মরশুমে এবার আগমন গণপতি বাপ্পার! দেশের নানান প্রান্ত বিঘ্নহর্তার আরাধনায় মাতোয়ারা হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। ভাদ্রের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথি থেকে চতুর্দশী তিথি পর্যন্ত চলে গণপতির বিশেষ আরাধনা। এবার ২০২৫ সালের গণেশ চতুর্থীর তিথি আজ ২৬ অগস্ট থেকে পড়ে গিয়েছে। আর তিথি শেষ হচ্ছে ২৭ অগস্ট। ধর্মমতে, উদয়া তিথি অনুসারে, দেশ জুড়ে বুধবার পালিত হবে গণেশ চতুর্থী। রইল গণেশ চতুর্থীর তিথি। গণেশ চতুর্থীর তিথি ২০২৫ সালে শুরু হচ্ছে ২৬ অগস্ট ২০২৫। ২৬ অগস্ট অর্থাৎ আজ মঙ্গলবার দুপুর ১ টা ৫৪ মিনিটে এই তিথি পড়ে গিয়েছে। তবে তিথি থাকবে ২৭ অগস্ট পর্যন্ত। ২৭ অগস্ট ৩ টে ৪৪ মিনিট পর্যন্ত এই তিথি থাকবে। গণেশের পুজোর বিশেষ মুহূর্ত ২৭ অগস্ট বেলা ১১ টা ০৫ থেকে শুরু হবে। জ্যোতিষ তথ্য বলছে, কলকাতায় এই পুজোর বিশেষ সময়কাল ২৭ অগস্ট ২০২৫ সালে বেলা ১০ টা ২২ মিনিট থেকে শুরু হচ্ছে, আর তা শেষ হবে বেলা ১২ টা ৫৪ মিনিট পর্যন্ত। বুধবার সারা দেশজুড়ে পালিত হল শ্রী শ্রী সিদ্ধি বিনায়ক গণেশ চতুর্দশী। ঠি...

তৃণমূল ছাত্র পরিষদে প্রতিষ্ঠা দিবসে প্রস্তুতি সভা করলেন ২৩নং ওয়ার্ড তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

Image
আগামী ২৮ শে আগস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। আর এই প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে কলকাতায় অনুষ্ঠিত হবে মহাসমাবেশ। তার আগে রাজ্যজুড়ে প্রস্তুতি বৈঠক শুরু করে দিয়েছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ।সোমবার ২৩নং ওয়ার্ড তৃণমূল ছাত্র পরিষদের পরিচালনায় আয়োজিত হল ২৮ আগস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের প্রস্তুতি পর্ব সভা। নেতৃত্ব দিয়েছেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি সৌরভ দাস। বড় বাজার তারা সুন্দরী পার্কে সন্নিকটে এই প্রস্তুতি সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক বিবেক গুপ্তা, প্রিয়দশিনী ঘোষ, পবন শর্মা, সন্দীপ সিং, দীপক নিগালিয়া, সহ বিশিষ্ট মানুষ জনেরা। তবে এই মঞ্চে থেকে আগামী ২৮ ই আগস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের যে সমাবেশ হতে চলেছে। সেই সমাবেশে সবাই কে যাবার আহ্বান জেনালেন কনিষ্ঠ নেতা সৌরভ দাস।

রবিবার আন্ত:রাষ্ট্রীয় ব্রাক্ষণ মহাসংঘ উদ্যোগে আয়োজিত হল রক্তদান শিবির

Image
রক্তদানের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম কারণ এর মাধ্যমে জরুরি অবস্থায় জীবন বাঁচানো, ক্যান্সার বা রক্তাল্পতার মতো রোগে আক্রান্তদের সাহায্য করা, এবং নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যগত সুবিধা লাভ করা যায়। একটি একক রক্তদান একাধিক জীবন বাঁচাতে পারে, কারণ একজন দাতার থেকে প্রাপ্ত রক্ত তিনটি ভিন্ন জীবন রক্ষাকারী উপাদানে (যেমন লোহিত রক্তকণিকা, প্লাজমা ও প্লেটলেট) বিভক্ত করা যায়। এটি একটি মহৎ এবং মানবিক কাজ যা সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রবিবার আন্ত: রাষ্ট্রীয় ব্রাক্ষণ মহাসংঘ উদ্যোগে আয়োজিত হল রক্তদান শিবির ক্যাম্প। সহযোগিতায় জোড়াবাগান উন্নয়ন পরিষদ, নিমতোলা উন্নয়ন পরিষদ ও জোড়াবাগান মহিলা উন্নয়ন পরিষদ। অনুষ্ঠানটি আয়োজন হয় ১৮৭ মহর্ষি দেবেন্দ্র রোডে। অনুষ্ঠানে আহ্বাক অমিত মিশ্রা ও রচনা অমিত মিশ্রা। বহু মানুষ এই ক্যাম্পে রক্তদান করেন। রক্তদান মহৎদান। তাই এই সামাজিক কাজটি বিভিন্ন জায়গায় হয়ে থাকে। মানুষের উপকারে জন্য। ঠিক তেমনি এখানেও হয়। তবে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক দেবাশীষ কুমার, বাবুন ব্যানার্জী, পৌরপিতা বিজয় উপপাধ্যায়, এছাড়াও ছিল বিশিষ্ট মানুষজনেরা।