Posts

শনিবার কলকাতা মিলার্স ফর নিউট্রিশন ফর্টিফাইভ ফুড ব্যান্ড উদ্ভোধন হল

Image
তাৎক্ষণিক প্রকাশের জন্য পুষ্টিহীনতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পশ্চিমবঙ্গের অগ্রগতি: কলকাতায় মিলার্স ফর নিউট্রিশন ও শিল্প নেতৃত্বের উদ্যোগে পাঁচটি নতুন ফোর্টিফাইড খাদ্য ব্র্যান্ডের উদ্বোধন রাষ্ট্রের পুষ্টি নিরাপত্তা জোরদার করতে সরকার, বিশেষজ্ঞ, এবং মিলারদের একত্রিত করে ফোর্টিফাইড চাল ও গমের আটা আরও সহজলভ্য করার উদ্যোগ কলকাতা – ২২ নভেম্বর ২০২৫ — পুষ্টিহীনতা ও লুকানো ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে, টেকনোসার্ভ–এর সহায়তায় পরিচালিত মিলার্স ফর নিউট্রিশন আজ পিয়ারলেস হোটেল, এসপ্লানেড, কলকাতায় পাঁচটি নতুন ফোর্টিফাইড খাদ্য ব্র্যান্ডের উদ্বোধন করলো। “আনলকিং মার্কেট পোটেনশিয়াল: অ্যাডভান্সিং ফোর্টিফাইড স্ট্যাপল ফুডস”–এর জাতীয় সিরিজের অংশ হিসেবে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ, সরকারী কর্মকর্তা, মিলার এবং শিল্প নেতারা অংশ নেন, যেখানে খাদ্য ফোর্টিফিকেশন কীভাবে পশ্চিমবঙ্গের পরিবারগুলির পুষ্টির ফলাফল উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করতে পারে তা তুলে ধরা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রিজওয়ান ইউসুফালি, গ্লোবাল প্রোগ্রাম ডিরেক্টর, মিলার্স ফর নিউট্রিশন, বলেন, “পুষ্টিহীনতা এখনও ভারত...

রবিবার খিদমাত ই আওয়াম ফাউন্ডেশনে উদ্যোগে রক্তদান শিবির ও কম্বল বিতরণ হল

Image
নিজস্ব সংবাদ: (গীতা মন্ডল )রক্তদান শিবিরগুলির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম কারণ এগুলি জরুরি পরিস্থিতিতে রক্তের সরবরাহ বজায় রাখে এবং থ্যালাসেমিয়া, হিমোফিলিয়ার মতো রোগে আক্রান্ত রোগীদের জীবন রক্ষা করে। এছাড়াও, নিয়মিত রক্তদান করলে হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে এবং স্বাস্থ্য ভালো থাকে। জরুরি পরিস্থিতিতে রক্ত সরবরাহ,দুর্ঘটনা, বড় ধরনের অস্ত্রোপচার এবং অন্যান্য জরুরি পরিস্থিতিতে জীবন বাঁচাতে তাৎক্ষণিক রক্তের প্রয়োজন হয়। রক্তদান শিবিরগুলি এই জরুরি প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করে। নির্দিষ্ট রোগের চিকিৎসা থ্যালাসেমিয়া এবং হিমোফিলিয়ার মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্ত রোগীদের নিয়মিত রক্তের প্রয়োজন হয়, যা রক্তদান শিবির থেকেই সংগৃহীত হয়। জনস্বাস্থ্য এবং কমিউনিটি রক্তদান শিবিরগুলি একটি সুস্থ ও সচেতন সমাজ গড়ে তুলতে সহায়তা করে, যেখানে মানুষ একে অপরের প্রতি সহযোগিতা করে। এই শিবিরগুলি "নিরাপদ রক্ত সঞ্চালনের" নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং বিরল রক্তের গ্রুপগুলি সংগ্রহে সহায়তা করে। রক্তদাতার স্বাস্থ্য সুবিধা নিয়মিত রক্তদান করলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে এবং রক্ত...

মঙ্গলবার এন্টাল্লি বায়তুল মাল বাজম-ই-ফালাহ সোশ্যাল ওয়েলফেয়ারে উদ্যোগে আয়োজিত হল কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠান

Image
সমাজসেবা প্রয়োজনীয় কারণ এটি সমাজে অভাবী, সুবিধাবঞ্চিত এবং দুর্বলদের সহায়তা করে, সামাজিক ন্যায়বিচার ও সমতা নিশ্চিত করে, এবং সামগ্রিক জনকল্যাণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি ব্যক্তিদের তাদের সমস্যা সমাধানে সক্ষম করে তোলে এবং সামাজিক বন্ধন ও মূল্যবোধের বিকাশ ঘটায়। সমাজসেবার প্রয়োজনীয়তা: দুর্বল ও অভাবীদের সাহায্য: সমাজসেবা বিশেষভাবে সুবিধাবঞ্চিত, দুর্দশাগ্রস্ত বা দুর্বল জনগোষ্ঠীকে সহায়তা প্রদান করে, যেমন - সরকারি আবাসন, স্বাস্থ্যসেবা এবং শিক্ষা। সামাজিক ন্যায়বিচার ও সমতা: এটি সমাজে বিদ্যমান বৈষম্য কমাতে এবং সকলের জন্য সমান সুযোগ তৈরি করতে সহায়তা করে, যাতে একটি ন্যায্য ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তোলা যায়। জনকল্যাণ বৃদ্ধি: সমাজসেবা স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে সামগ্রিক জনকল্যাণ এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করে। ব্যক্তিগত ও সামাজিক বিকাশ: এটি মানুষকে তাদের নিজস্ব দক্ষতা এবং সম্পদ ব্যবহার করার ক্ষমতা বিকাশে সহায়তা করে, যা তাদের নিজেদের এবং তাদের সম্প্রদায়কে উন্নত করতে সাহায্য করে। সামাজিক বন্ধন ও মূল্যবোধ: সমাজসেবা সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করে এবং ...

DCN ব্যাডমিন্টন ক্লাব ইয়ারলি গ্রেট টুগেদার ২০২৫ আয়োজিত হল

Image
নিজেস্ব সংবাদ : (গীতা মন্ডল )মিলন প্রীতি উৎসবে মানুষের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার হয়, আনন্দ ভাগ করে নেওয়া যায় এবং আনন্দদায়ক স্মৃতি তৈরি করা যায়। এটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় বন্ধন সুদৃঢ় করতে সাহায্য করে এবং একইসাথে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও পরিষেবার প্রচারের একটি সুযোগ করে দেয়। সামাজিক মেলবন্ধন ও আনন্দ ভাগ করে নেওয়া: এই ধরনের উৎসবগুলি মানুষকে একত্রিত করে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ করে দেয়, যা পরিবার ও বন্ধুদের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করে। সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্য রক্ষা: উৎসবগুলি একটি সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বৈশিষ্ট্যগুলো টিকিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক উন্নয়ন: অনেক মিলন উৎসবই বাণিজ্য মেলা হিসেবে কাজ করে, যা বাণিজ্য ও শিল্পের প্রসারে সহায়তা করে। এছাড়াও, এটি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে। ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিকতা: অনেক উৎসবই ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার উপর ভিত্তি করে আয়োজিত হয়, যা ভক্ত ও ভগবানের মধ্যে প্রীতি ও মিলনের সম্পর্ককে গভীর করে তোলে। শান্তি ও সহাবস্থান: প্রীতি ও ভালোবাসার বার্তা দিয়ে উৎসবগুলি ঘৃণা ও বিভেদ দূর করে শান্তি ও সহাবস্থা...

শুক্রবার অটল সুর রোড পল্লীবাসী বৃন্দ জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষে ভোগ বিতরণ অনুষ্ঠান

Image
জগদ্ধাত্রী পূজার মাহাত্ম্য কি? রামকৃষ্ণ মিশনে কে প্রথম এই পূজা শুরু করেছিল? জেনে নিন এখান থেকে। সারা বাংলায় জগদ্ধাত্রী পূজার একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। দুর্গাপূজার ঠিক এক মাস পর জগদ্ধাত্রী পূজা উদযাপিত হয়। কলকাতা ও আশেপাশের শহরগুলো থেকে মানুষ এই পূজায় যোগ দিতে ভিড় জমায়। মূর্তি এবং বিলাসবহুল প্যান্ডেল এই কয়েক দিনে এই শহরকে একটি নতুন চেহারা দেয়। কার্তিক মাসে পালিত এই পূজায় দেবী জগদ্ধাত্রী চার হাতে বিভিন্ন অস্ত্র বহন করেন। সিংহের পিঠে চড়ে দেবীর মূর্তিগুলো জায়গায় জায়গায় প্যান্ডেল শোভা পায়। দুর্গাপূজার মতই দেবী জগদ্ধাত্রীর পূজা করা হয়। যা মা দুর্গার এক রূপ। এই উৎসবটিও দুর্গাপূজার মতো ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে পালিত হয়। এই উৎসব কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষে পড়ে। প্রধানত এই পূজা গোষ্টাষ্টমীতে পালিত হয়। চারদিন ধরে চলে মায়ের পূজা। এই পূজা সপ্তমী থেকে অষ্টমী পর্যন্ত চলে। মা জগদ্ধাত্রীর উজ্জ্বল রূপের পূজা করা হয়। কথিত আছে, রামকৃষ্ণ মিশনে এই উৎসবের সূচনা করেছিলেন রামকৃষ্ণদেবের স্ত্রী ম সারদা দেবী। এর পরই, এই উত্‍সবটি বিশ্বের প্রতিটি কোণে উপস্থিত রামকৃষ্ণ মিশনে পালিত হয...

নেতাজি সুভাষ মিশন ট্রাস্টে উদ্যোগে জগদ্ধাত্রী পুজো

Image
জগদ্ধাত্রী পূজা করা হয় দেবী দুর্গারই এক রূপকে সম্মান জানাতে, যিনি জগতের পালনকর্ত্রী এবং যিনি দেব-দেবীদের অহংকার খর্ব করেছিলেন। এই পূজার প্রচলন হয়েছিল রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের সময়কালে, যিনি বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেতে দেবীর স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন। তিনি কার্তিক মাসের নবমী তিথিতে এই পুজোর আয়োজন করেন এবং এরপর থেকে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পরিণত হয়। জগদ্ধাত্রী দুর্গারই অন্য রূপ: জগদ্ধাত্রী হলেন দেবী দুর্গারই অন্য একটি রূপ এবং জগৎ সভ্যতার পালিকা শক্তি। তাঁকে বিভিন্ন তন্ত্র ও পুরাণ অনুযায়ী দেবী দুর্গারই আর এক রূপ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। আবির্ভাবের কারণ: কিংবদন্তি অনুসারে, দেবতারা যখন গর্বিত হয়ে নিজেদের শ্রেষ্ঠ মনে করছিলেন, তখন দেবী জগদ্ধাত্রী আবির্ভূত হয়ে তাঁদের সেই অহংকার খর্ব করেন। প্রতিষ্ঠার ইতিহাস: মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় এই পূজা শুরু করেছিলেন। তিনি নবাবের হাতে বন্দি থাকাকালীন দেবীর স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন এবং কার্তিক মাসের নবমী তিথিতে এই পুজোর আয়োজন করে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। পূজার সময়: দুর্গাপূজার ঠিক এক মাস পর, প্রতি বছর কার্তিক মাসের শুক্লা নব...

গ্রেটার বড় বাজার ওয়েল ফেয়ার সোশ্যাইটি উদ্যোগে আয়োজিত হল ছট পুজো উপলক্ষে সেবা ক্যাম্প

Image
ছট পূজা হল একটি প্রাচীন হিন্দু উৎসব যা সূর্যদেব এবং তাঁর বোন বা শক্তির দেবী ষষ্ঠী (ছটী মাইয়া) -এর প্রতি উৎসর্গীকৃত। এই চার দিনব্যাপী উৎসবটিতে সূর্যকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং পরিবারে সুখ, সমৃদ্ধি ও সন্তানের মঙ্গল কামনায় পূজা করা হয়। এটি সাধারণত দীপাবলির ছয় দিন পর, কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে পালিত হয়। ছট পূজার মূল বৈশিষ্ট্য: উপাসনা: এটি সূর্যদেব এবং ছটী মাইয়াকে উদ্দেশ্য করে করা হয়। উদ্দেশ্য: পৃথিবীতে জীবনধারার জন্য সূর্যকে কৃতজ্ঞতা জানানো এবং পরিবারে সমৃদ্ধি ও সন্তানের মঙ্গলের জন্য প্রার্থনা করা। পালনের সময়: এটি হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে অনুষ্ঠিত হয়। অন্যান্য নাম: এটিকে 'সূর্য ষষ্ঠী' নামেও অভিহিত করা হয়। বিশেষত্ব: এই উৎসবে একমাত্র অস্তগামী এবং উদীয়মান দুই সূর্যকেই পূজা করা হয়। আঞ্চলিকতা: মূলত পূর্ব ভারতের বিহার, ঝাড়খণ্ড, পূর্ব উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের কিছু অংশে এই উৎসবের প্রচলন আছে, তবে ধীরে ধীরে এটি বিশ্বজুড়ে প্রবাসী ভারতীয়দের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ছট পূজা (বা ছঠ পূজা) হিন্দু বর্ষপঞ্জীর কার্তিক মাসের শ...