মনকামনা মন্দিরে পরিচালনায় আয়োজিত হল জাগরণ উৎসব

মাতাজি জাগরণ পুজো। হলো এক ধরনের হিন্দু ভক্তিপূর্ণ অনুষ্ঠান, যেখানে ভক্তরা সারা রাত জেগে দেবীর (বিশেষত বিভিন্ন রূপ, যেমন দুর্গা, কালী বা অন্য স্থানীয় দেবী) সম্মানে ভজন, কীর্তন, আরতি, মন্ত্রপাঠ ও নাচ-গানের মাধ্যমে উপাসনা করেন, যা মূলত 'জাগরণ' বা 'জাগরাতা' নামে পরিচিত এবং এটি কোনো নির্দিষ্ট ইচ্ছা পূরণের জন্য বা কৃতজ্ঞতা প্রকাশে করা হয়, বিশেষত উত্তর ভারতে এটি প্রচলিত। সারা রাত জেগে থাকা। 'জাগরণ' শব্দের অর্থই হলো জেগে থাকা। এই সময় ভক্তরা দেবীর নামে জাগরণ করে, অর্থাৎ রাত জেগে পূজা করেন।ভক্তিগীতি ও নৃত্য: দেবীর মহিমা কীর্তন করে ভজন, শ্লোক, আরতি ও লোকনৃত্য পরিবেশিত হয়, যেমন গরবা ও ডান্ডিয়া। পূজার উদ্দেশ্য: সাধারণত কোনো মনোবাঞ্ছা পূরণ হলে বা বিশেষ কোনো কারণে এই পুজো করা হয়, যা 'মান্নাত' নামেও পরিচিত। দেবতার রূপ: এটি যেকোনো দেবীর উদ্দেশ্যে হতে পারে, তবে মা দুর্গা, কালী, বা অন্যান্য লোকদেবীর (যেমন খন্ডোবা) উদ্দেশ্যেও এটি প্রচলিত। মঙ্গলবার লোহাপট্টি জগন্নাথ মন্দিরে কাছে মন কামনা মন্দিরে পরিচালনায় হয়ে গেল মাতা রানী জাগরণ পুজো। ছিল, ভোজন কীর্তন, ভোগ প্রসাদ বিতরণ। অনুষ্ঠান টি জমজমাট। উপস্থিত ছিল মানীগনি বিশিষ্ট মানুষ জনেরা। উদ্যোগক্তা সমাজসেবী সাগর মাল্লিক বলেন মানুষের যাতে ভালো হয় সেই জন্য সব সময় ভালো কাজ করবার চেষ্টা করি। পুজো টাও করছি। সামনেই নতুন বছর আসতে চলেছে সবাই এর ভালো হোক এই কামনাই করবো।

Comments

Popular posts from this blog

শুক্রবার আয়োজিত হল রেলওয়ে অসংগঠিত শ্রমিক ন্যায় ও অধিকার সম্মেলন সভা

বিহার দিবস উপলক্ষে ৩৫নং ওয়ার্ডে রানিয়া ৩০ফুট অটো স্ট্যান্ডে সন্নিকটে আয়োজিত হল একটি সাংকৃতি অনুষ্ঠান

মাধ্যমিক পরীক্ষা উপলক্ষে সনৎ রায়চৌধুরী ইনস্টিটিউট স্কুল ও বৈশালী মোড়ে জল ও পেন বিতরণ