রবিবার ১০৫ নং ওয়ার্ডে ব্লাড ডোনেশন ক্যাম্প আয়োজিত হল

১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ভারতে আহত সৈনিকদের সাহায্য করার জন্যে প্রথম স্বেচ্ছায় রক্তদান শুরু হয়। দেশের প্রথম ব্লাড ব্যাঙ্কটি কলকাতার অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ হাইজিন এন্ড পাবলিক হেলথ এ স্থাপিত হয় এবং রেড ক্রস পরিচালিত হয়। রক্তদাতারা বেশিরভাগ সরকারি কর্মচারী এবং এংলো-ইন্ডিয়ান সম্প্রদায়ের মানুষ মানবতার কারণের জন্য রক্ত ​​দান করেছে। যুদ্ধের পরে স্বেচ্ছাসেবী দাতাগণের সংখ্যা হ্রাস পায় এবং রক্তদানকারীদের দান করা হতো। ১৯৫৪ সালে মুম্বাইয়ে সোনালী রক্তদান ক্যাম্পে লীলা মৌলগ্নকার শুরু করেছিলেন। ১৯৬০-এর দশকে অনেকগুলি রক্তবর্ণ ব্যাংক বিভিন্ন শহরে খোলা দেখেছিল।
১৯৭৫ সালে তার দায়িত্ব পালনকালে, জন্মাজী জলি, ভারতীয় সোসাইটি অব ব্লাড ট্রান্সফিউজেন এবং ইমিউনোহাইম্যাটোলজি'র সভাপতি অক্টোবর 1 তারিখে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবী রক্তদান দিবসের কথা ঘোষণা করেন, যা সারা দেশ জুড়ে দেখা যায়। রবিবার ১০৫ নং ওয়ার্ডে পৌরমাতা সুশীলা মন্ডল এ উদ্যোগে আয়োজিত হল রক্তদান শিবির ক্যাম্প। এই দিনের এই ক্যাম্পে বহু সাধারণ মানুষকে স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে দেখা যায়। রক্ত দান মহৎদান। এক ফোঁটা রক্তই কিন্তু মানুষের জীবন কে ফিরিয়ে দেয়। তাই রক্তের চাহিদা মেঠাতে বিভিন্ন জায়গায় চলে রক্তদান শিবির। তবে এই দিনের ক্যাম্পে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক দেবব্রত মজুমদার, পৌরপিতা বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়, পৌরমাতা লিপিকা মান্না,ওয়ার্ড সভাপতি তরুণ মন্ডল সহ আরও অনেকে বিশিষ্ট জনেরা।

Comments

Popular posts from this blog

শুক্রবার আয়োজিত হল রেলওয়ে অসংগঠিত শ্রমিক ন্যায় ও অধিকার সম্মেলন সভা

বিহার দিবস উপলক্ষে ৩৫নং ওয়ার্ডে রানিয়া ৩০ফুট অটো স্ট্যান্ডে সন্নিকটে আয়োজিত হল একটি সাংকৃতি অনুষ্ঠান

শুক্রবার ডমরু নিনাদে পরিচালনায় আয়োজিত হল স্বরণে রবীন্দ্রনাথ রবীন্দ্র নৃত্য উৎসব