ডে এন্ড ডুবে পরিবারের উদ্যোগে আয়োজিত হল শ্রাবন মাস উপলক্ষে পূর্ণার্থীদের জন্য সেবা ক্যাম্প
স্বেচ্ছাসেবী কাজ বলতে সাধারণত স্বার্থহীন কাজকে বোঝায় যা একজন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী কোনো আর্থিক বা সামাজিক লাভের জন্য করে না, "একজন ব্যক্তি বা দল বা সংস্থার সুবিধাৰ্থে করে"।[১][২] স্বেচ্ছাসেবী কাজ দক্ষতা বিকাশের জন্যও অতি পরিচিত এবং প্রায়ই সৎকর্ম প্রচার অথবা মানুষের জীবনমান উন্নত করার উদ্দেশ্যে করা হয়। স্বেচ্ছাসেবী কাজ, স্বেচ্ছাসেবক সেই সাথে ব্যক্তি বা গোষ্ঠী উভয়ের জন্য সুবিধাজনক হতে পারে।[২] এটি সম্ভাব্য কর্মসংস্থানের জন্য যোগাযোগ তৈরি করতেও করা হয়। অনেক স্বেচ্ছাসেবক তাদের কাজের ক্ষেত্র গুলোতে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত, যেমন চিকিৎসাশাস্ত্র, শিক্ষা বা জরুরি উদ্ধারকার্য। অন্যরা প্রয়োজন অনুযায়ী সেবা প্রদান করে, যেমন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রতিক্রিয়া হিসাবে। জনসাধারণের সেবা যেকোনো সমাজেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। মানুষ সামাজিক প্রাণী এবং আমাদের জীবনকে পরিপূর্ণ রাখার জন্য আমাদের চারপাশের মানুষের সাথে যোগাযোগ করা প্রয়োজন। 
সমাজসেবা মানুষকে একত্রিত করে এবং একটি সাধারণ উদ্দেশ্যে তাদের সম্পৃক্ত করে এবং মানুষকে কেবল নিজের জন্য বাঁচতে এবং কেবল তাদের চাহিদা পূরণ করতে নয়, করুণা সম্পর্কেও শেখায়। সমাজসেবায় নিজেকে জড়িত করলে আপনি সমাজের একজন সক্রিয় সদস্য হয়ে ওঠেন এবং আপনি আপনার সম্প্রদায় এবং সামগ্রিকভাবে সমাজের উপর প্রভাব ফেলতে সাহায্য করতে পারেন। এটি আমাদের তরুণ প্রজন্মের জন্য মূল্যবান জীবন শিক্ষা শেখার জন্য একটি দুর্দান্ত প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে। 
শনিবার শ্রাবন মাস  উপলক্ষে  গুসকরা মিউনিসিপ্যালিটি ১৬নং ওয়ার্ডে ধারা পাড়া অঞ্চলে বাবা শিবের মাথায় জল ঢালতে যাওয়া সমস্ত যাত্রীদের জন্য একটি সেবা  ক্যাম্পে আয়োজন করা হল। উদ্যোগে রয়েছে দে এন্ড দুবে ফ্যামেলি পরিবার। দুই দিন ব্যাপী তাঁদের এই ক্যাম্প। ডে এন্ড দুবে সমস্ত অল মেম্বার মিলে সাধারণ মানুষের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছে তারা। যাত্রীদের জন্য সেবা ক্যাম্পে ছিল খাবার, জল, পায়ের ব্যথার জন্য স্পে এছাড়া ছিল মেডিক্যাল ক্যাম্পে। তাঁদের এই কাজ কে সাধুবাদ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। তবে এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিস্যাবে উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিধায়ক ওভেদানন্দ ঠান্ডার ও কামাক্ষা মহামন্ডলেশ্বের ডক্টর রাজেন্দ্র কুমার ডুবে। তবে এই ক্যাম্পে গুরুজীকে দেখা গেছে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সেবা দিতে। কখন তিনি মানুষের জন্য খাবার বিতরণ করতে আবার কখন বা যাত্রীদের পায়ে ব্যাথা জন্য স্পে করে দিতে। এই ধরনের কাজ খুব কম দেখা যায় মানুষের জন্য করতে । গুরুজী সংবাদ মাধ্যম কে বলেন আমি যত টা পারবো মানুষের জন্য সেবা করে যাবো। মাতারানী আশীর্বাদে সবাই যেন ভালো থাকে সুস্থ থাকে।



Comments